Tuesday, October 15, 2019
Sunday, October 13, 2019
ANWESHAN 2019
ANWESHAN 2019
Anwesha
Kolkata celebrated its 14th annual awareness programme "Anweshan
2019” during the International Week of the Deaf (IWD) which is celebrated
annually the last full week of September (Monday through Sunday) and ends with
International Day of the Deaf on the last Sunday of September. The purpose of
IWD is to increase public awareness on deaf issues, people and culture.
Activities and events throughout Deaf Awareness Week encourage individuals to
come together as a community for both awareness events and celebrations.
The
annual awareness programme was celebrated through two events on September 24
and 27, 2019.
Community awareness Programme:
Anwesha
Kolkata and Pratidhwani WB organised an awareness programme on Deafness at the
Victoria Statue, Main Museum Building in collaboration with the Indian Museum
on 24th September 2019 supported by Commissioner Disabilities, WB. The
programme commenced with the welcome speech by Ms. Anindita Chakroborty,
member, Anwesha Kolkata along with dance by little kids with deafness at 10.00
A.M sharp. Mr. Piyush Saha, District Project Officer, ICDS, and Dr. Sayan
Bhattacharya, Education Officer, Indian Museum joined us as Special Guests.
They along with Ms. Snigdha Sarkar, President, Anwesha Kolkata and the
children lighted the auspicious lamp and inaugurated the programme. Our
children cordially greeted the guests with flower bouquets and gifts.
The
guests spoke beautifully; Mr. Saha highlighted the importance of paying
attention to children in many aspects including their nutrition, opportunities
for play, socialisation and others. Dr. Bhattacharya encouraged the initiative
of the organisation and assured future support to our endeavours. Ms. Sarkar
made a presentation on Anwesha and its activities and its beliefs.
Disha
Chakraborty and Soutrik Ray- two of our young children performed recitation. Then
the children put up an excellent show by presenting a skit on “Guptadhoner Sandhane
(In search of treasure)”. It revealed the message to treat our natural
resources as treasures and conserve the same by all means for our future
generation. Under the guidance of Mr. Abhijit Ghosh- a life skill trainer, the
children did their part very well and got instant praise from the audiences.
Two
parents of deaf children were requested to share their experience with
audiences. The audiences were mesmerized to see the splendid performance of
BONDHU members. Mr. Souradip Chakraborty alias Remo demonstrated his unique
painting skills. Anudeep Saha, Kaushani Ghatak and Achyut Mukherjee- Three
young adults beautifully portrayed the issue of respect for women in our
society. They added humour to the message, making the play very
entertaining and meaningful at the same time. The finishing moment of their
play involving the entire audience was really praiseworthy.
Around
150 people actively participated in the programme and encouraged us to present
a good show.
Nakshatra Samman & Panel Discussion:
The
programme was held on 27th September 2019
at Turiyananda Hall, Ramakrishna Mission Institute of Culture, Kolkata with
support from Commissioner Disabilities, Govt. of West Bengal and Indian Oil. Through
panel discussion, award ceremony and leaflet distribution to the audiences the
campaign issues of IWD 2019 were addressed. Around 135 people actively
participated in the programme and encouraged us to present a good show.
The
programme commenced with the welcome speech by Ms. Anindita Chakroborty, member
Anwesha Kolkata. Sri Debabrata Chattaraj, IAS, Commissioner Disabilities, Govt. of West Bengal, Sri
Gautam Chaudhuri, ,Sri Dilip Ghosh, Sri Supriya Kumar, Expert
in Disability field, Smt. Supriya Sengupta, Ex NIHH and Ms. Snigdha
Sarkar, President, Anwesha Kolkata, paid floral tribute to late Swami
Turiyananda and inaugurated the programme. Our children cordially greeted the
guests with flower bouquets and gifts.
A film
on Anwesha Kolkata’s activity was shown before the audiences. Sri. Debabrata Chattaraj
special guest was requested to deliver his speech. Ms.
Kaushani Ghatak (Academic excellence in M.Sc Human Development 2019), Mr.
Anudeep Saha (Academic Excellence in BCA) and Mr. Souradip Chakraborty (Completion
of Diploma in Painting with distinction) – all of them were called upon and
felicitated on stage by Sri Debabrata Chattaraj, IAS.
At the
next part of the programme, three deaf young achievers were conferred "Nakshatra
Samman". The awardees were
·
Mr. Babu Kundu (
Academics)
·
Ms. Anurupa Ghosh (Livelihood)
and
·
Mr. Antik Kumar Dewanji (Creative
Performance- Dance).
They
were all given a uttoriya, flower bouquet, citation and a silver memento each.
After the award ceremony, a souvenir was released in the presence of Swami
Sampurnanda ji, Secretary, RMIC, Golpark. Ms. Snigdha Sarkar thanked him
profusely for his kind gesture by making the hall available to Anwesha Kolkata
free of costs for the programme.
A
panel discussion on "Mental Well-being of Persons with Deafness and
Their Families” was conducted. Resource persons from the field of
Psychology and Psychiatry and Experts on Deafness were part of the panel.
The
panel members were:
·
Mr. Supriya Kumar,
Expert on Deafness
·
Dr. Satyajit Ash,
Psychiatrist
·
Ms. Nandini Sen,
Psychologist, PKK
·
Dr. Ayanangshu Nayak, Psychiatrist
·
Ms. Ishita Das,
Audiologist, PKK
· Ms. Snigdha Sarkar,
President, Anwesha Kolkata was part of panel and she also moderated the
programme.
The
session was quite insightful & interesting. Around 135 people, mostly
parents and young adults actively participated in the programme and contributed
to the discussion. Many important issues were discussed and everyone present
felt that this discussion should continue and not be limited to one only. It
was also decided at the end of the discussion that a guideline for parents and
young adults would be formulated and shared for practice.
We
thank Ms. Subha Sarkar Lahiri for sign language interpretation and Mr. Asgar
Ali for close captioning throughout the session.
Last
but not the least, Mr. Aloke Kumar Saha, Treasurer, Anwesha Kolkata offered
vote of thanks and acknowledged the contribution of all in making the programme
a success.
Friday, October 11, 2019
Wednesday, October 2, 2019
কানের জোর কমছে? পরখ করে নিন অ্যাপেই, শলা স্বাস্থ্য দফতরের : এইসময় পত্রিকা
কানের জোর কমছে? পরখ করে নিন অ্যাপেই, শলা স্বাস্থ্য দফতরের
অনির্বাণ ঘোষ
পুজোর আমেজ কড়া নাড়ছে দরজায়। অথচ এই উৎসবের মরসুমেই মাত্রা ছাড়ায় শব্দদূষণ। নির্ধারিত ডেসিবেলের তোয়াক্কা না-করা দিনভর কানফাটানো মাইকের অত্যাচার সইতে হয় আমজনতাকে। শব্দ-দানবের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে হৃদযন্ত্রের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় হরমোন ও মানসিক স্বাস্থ্যও। যদিও এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব যে পড়ে শ্রবণক্ষমতায়, তা বিজ্ঞানে প্রমাণিত। এমনই সন্ধিক্ষণে একটি অ্যাপের সাহায্যে নিজের শ্রবণক্ষমতা নিজের স্মার্টফোনেই মেপে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর। রীতিমতো বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রচারও চালাচ্ছে স্বাস্থ্য ভবন।
বাজারচলতি হরেক অ্যাপের সন্ধান মেলে প্লে-স্টোর কিংবা অ্যাপ-স্টোরে। নিজের অডিয়োমেট্রির মাপতে সে সবের পক্ষে অবশ্য সওয়াল করছেন না স্বাস্থ্যকর্তা কিংবা চিকিৎসকরা। তাঁদের প্রেসক্রিপশন, ‘হিয়ারহু’ (hearWHO) নামের একটি অ্যাপ। কয়েক মাস আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এই হিয়ারিং অ্যাপটি চালু করেছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী বলেন, ‘হিয়ারহু অ্যাপটি ব্যবহার করে খুব ভালো শ্রবণক্ষমতা যাচাই করা যায় নিজে-নিজেই। বাজারচলতি অ্যাপের মতো এটি নয়।’ তাঁর আক্ষেপ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অ্যাপটি চালু করার পর তা নিয়ে জনমানসে খুব একটা সচেতনতা তৈরি হয়নি। ‘তাই জাতীয় বধিরতা নিবারণ ও নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় এই সফটওয়্যার অ্যাপটি নিয়ে আমরা প্রচার শুরু করেছি। আজকাল প্রায় সকলেই স্মার্টফোন ব্যবহার করে। ফলে শোনার শক্তি প্রত্যাশিত স্তরে আছে না নেই, তা এই অ্যাপের সাহায্যে ঠাহর করা একেবারেই কঠিন নয়’--- মন্তব্য অধিকর্তার।
ইএনটি বিশেষজ্ঞ অর্জুন দাশগুপ্ত মনে করেন, অ্যাপটি যেহেতু বাজারে এনেছে হু, তাই এর বিজ্ঞানভিত্তি প্রশ্নাতীত। তিনি বলেন, ‘আমি নিজে অ্যাপটি ব্যবহার করেছি। আমার রোগীদেরও এই অ্যাপ ব্যবহার করার পরামর্শ দিই নিয়মিত। বধিরতা তো অনেক পরের স্তর। প্রাথমিক ভাবে শ্রবণক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে কি পাচ্ছে না, তা বোঝার জন্য অ্যাপটি সত্যিই খুব কার্যকর।’ তিনি মনে করেন, উৎসবের মরসুমে এই অ্যাপটি নিয়ে যে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়াস অত্যন্ত কার্যকর পদক্ষেপ। কেননা, লাগাতার উঁচু ডেসিবেলের শব্দ কান, হৃদযন্ত্র, রক্তচাপ, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে যাঁদের কানে আগে থেকেই ছোটখাটো সমস্যা আছে, তাঁদের কান ও শ্রবণক্ষমতার দ্রুত অবনতি ঘটে শব্দ দূষণের জেরে।
আর এক ইএনটি বিশেষজ্ঞ সুবীর হালদারের কথায়, ‘৮০ ডেসিবেল বা তার কাছাকাছি মাত্রার শব্দ আমরা ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত সয়ে নিতে পারি৷ কিন্তু তার বেশি সময় ধরে সেই শব্দ কানে ঢুকলে মুশকিল৷ অনিদ্রা থেকে স্মৃতিভ্রংশ, এমনকি মনোযোগেরও বারোটা বাজার আশঙ্কা ষোলো আনা৷’ কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ যদিও বেঁধে দিয়েছে শব্দমাত্রা। সেইমতো দিনে ও রাতে যথাক্রমে নিঃশব্দ এলাকায় ৫০ ও ৪০ ডেসিবেল, আবাসিক এলাকায় ৫৫ ও ৪৫ ডেসিবেল, বাণিজ্যিক এলাকায় ৬৬ ও ৫৫ ডেসিবেল এবং শিল্পাঞ্চলে ৭৫ ও ৭০ ডেসিবেল সর্বোচ্চ শব্দমাত্রা। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, তার চেয়ে ঢের বেশি শব্দের অত্যাচার সইতে হয় কলকাতাকে।
কয়েক বছর আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের করা একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শব্দের নিরিখে বিপদসীমার অনেকটা উপরে দিন কাটানোকে এ শহর প্রায় অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে৷
ওই সমীক্ষা বলছে, শ্যামবাজার, গড়িয়া, টালিগঞ্জ, পার্ক সার্কাসের মতো এমন ২৬টি জায়গা, যেগুলির চরিত্র বাণিজ্যিক ও আবাসিক এলাকার মিশ্রণ, সেখানে দিনের ব্যস্ততম সময়ে গড়ে ৭৯.৭৮ ডেসিবেল শব্দ উৎপন্ন হয়ে চলেছে৷ অন্য সময়ে সেই শব্দের প্রাবল্যও ৭৭.৮৮ ডেসিবেল যা পর্ষদের বেঁধে দেওয়া শব্দমাত্রার চেয়ে অনেকটাই বেশি৷ তাই চিকিৎসকরা বলছেন, কলকাতা ক্রমেই বধিরতার দিকে ধেয়ে চলেছে, সন্দেহ নেই। অ্যাপের সাহায্যে তার প্রাথমিক লক্ষণ যত আগে বুঝে নেওয়া যায়, ততই ভালো।
হাইলাইটস
- পুজোর আমেজ কড়া নাড়ছে দরজায়। অথচ এই উৎসবের মরসুমেই মাত্রা ছাড়ায় শব্দদূষণ।
- নির্ধারিত ডেসিবেলের তোয়াক্কা না-করা দিনভর কানফাটানো মাইকের অত্যাচার সইতে হয় আমজনতাকে।
- শব্দ-দানবের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে হৃদযন্ত্রের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় হরমোন ও মানসিক স্বাস্থ্যও।
- যদিও এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব যে পড়ে শ্রবণক্ষমতায়, তা বিজ্ঞানে প্রমাণিত।
Subscribe to:
Posts (Atom)